সাহিত্য-সংস্কৃতি
বিশ্ব মুসলিম
আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাস
শান্তির দূত পাঠাও খোদা
মুসলিম জাহানে,
বিশ্ব মুসলিম
শান্তির দূত পাঠাও খোদা
মুসলিম জাহানে,
নির্যাতিত নিপিড়িত আজ
সিরিয়া ফিলিস্তীনে!!
মিয়ানমার কাশ্মীর আসামে
ঠাঁই নেই তাঁদের আপন নিবাসে!
মানব শিশুর আর্তনাদে
পৃথিবী থর থর কাঁপে,
বিশ্ব মানবতার বিবেক আজ
আড়ালে হাসে!!
কোথায় মানবাধিকার,
কিষের জাতিসংঘ?
পৈশাচিক নাটকে মত্ত
এ শুধুই অভিনয় মঞ্চ!!
ঈমানের জাহাজ ডুবায়
ডুবে আরব দরিয়া,
মুশরিক শাসক শোষন করছে
পাপ তরি করি ভরিয়া!!
কোথায় সেই আলী, হামজা, বীর ওয়ালিদ,
কোথায় উমর, হানযালা, হারুন - অর রশীদ!
আধাঁর ভুবনে চলুক জিহাদ
ভাঙ্গাতে এসে মুসলিমের নিদ্!!
দাও খোদা সেই রুমি, সাদী, হাফিজ
কবি নজরুল, যামী, খৈয়াম, তাবরীজ!
আবার উঠুক সন্ধ্যা আাকাশে
ঈদের সেই খুশির চাঁদ।
হোক আবার বিশ্ব মুসলিম
হোক সবাই এক জামাত।।
নির্যাতিত নিপিড়িত আজ
সিরিয়া ফিলিস্তীনে!!
মিয়ানমার কাশ্মীর আসামে
ঠাঁই নেই তাঁদের আপন নিবাসে!
মানব শিশুর আর্তনাদে
পৃথিবী থর থর কাঁপে,
বিশ্ব মানবতার বিবেক আজ
আড়ালে হাসে!!
কোথায় মানবাধিকার,
কিষের জাতিসংঘ?
পৈশাচিক নাটকে মত্ত
এ শুধুই অভিনয় মঞ্চ!!
ঈমানের জাহাজ ডুবায়
ডুবে আরব দরিয়া,
মুশরিক শাসক শোষন করছে
পাপ তরি করি ভরিয়া!!
কোথায় সেই আলী, হামজা, বীর ওয়ালিদ,
কোথায় উমর, হানযালা, হারুন - অর রশীদ!
আধাঁর ভুবনে চলুক জিহাদ
ভাঙ্গাতে এসে মুসলিমের নিদ্!!
দাও খোদা সেই রুমি, সাদী, হাফিজ
কবি নজরুল, যামী, খৈয়াম, তাবরীজ!
আবার উঠুক সন্ধ্যা আাকাশে
ঈদের সেই খুশির চাঁদ।
হোক আবার বিশ্ব মুসলিম
হোক সবাই এক জামাত।।
আহবান
আত্মিকতার মৃত্যু ! তাওকি সম্ভব ...?
মানব দেহ ও আত্মা একে অপরের সম্পূরক,
বহমান নদীর মত জীবনটা চলে যায় ,
আমল করিয়া যেতে হবে পরপাড়ের লায়।
মোয়াজ্জিন মিনারে তুলিল আযানের সুমধুর ধ্বনি ,
মু,মিনগন সালাত কায়েমের লাগি গেলো মসজিদের পানে,
সময় থাকতে পারের কড়ি আহরণ করি,
কোথায় আছে সন্দান কর দিনের কান্ডারী।
কেউবা আগে কেউবা পরে যেতে হবে পরপাড়ে,
পুঁজি সঞ্চয় করি তাহারী তরে,
আমল সঠিক হলে পাবি দ্বীনের নবীর দেখা,
না হয় ললাট জুড়ে থাকবে সেথায় নরকের বাড়ি লেখা,
সঠিক পন্থায় না চলিলে নরকে তুই যাবি,
সেথায় আছে অগ্নিদাহ ছাড় নাহি কেউ পাবি।
----মোঃ কামরুল হাছান
নীল শাড়ি –নীল টিপ (কাল্পনিক মেয়ে)
তুমি নীল ছবি, নাকি নীলাঞ্জনা ,
নাকি হৃদয়ের কেনবাসে আঁকা,
আকাশের নীল থেকে আনা
ভেসে যাওয়া এক প্রতিচ্ছবি,
মনে হয় ছুঁয়ে দেখি একবার।
মনে হয় তুমি নীল থেকে এনেছ সব,
গোলাপের পাপড়ী ঝরানো ভালোবাসা।
সবার মাঝে ভিলিয়ে দিবেবলে,
তাইতো তোমাকে নীল শাড়ী-নীল টিপে,
মানিয়েছে বেশ।
মনে হয় যেন আকাশ থেকে মাটিতে,
নেমে আশা এক নীল পরী।
মনে হয় যেন প্রকৃতির মাঝে সবুজ ঘাসে ,
মিশে যাওয়া এক বনলতাসেন।
মনে হয় যেন গোলাপের ডালে বসা,
এক ফুটন্ত গোলাপ ।
----মোঃ কামরুল হাছান
আত্মিকতার মৃত্যু ! তাওকি সম্ভব ...?
নীল শাড়ি –নীল টিপ (কাল্পনিক মেয়ে)
মানব দেহ ও আত্মা একে অপরের সম্পূরক,
বহমান নদীর মত জীবনটা চলে যায় ,
আমল করিয়া যেতে হবে পরপাড়ের লায়।
মোয়াজ্জিন মিনারে তুলিল আযানের সুমধুর ধ্বনি ,
মু,মিনগন সালাত কায়েমের লাগি গেলো মসজিদের পানে,
সময় থাকতে পারের কড়ি আহরণ করি,
কোথায় আছে সন্দান কর দিনের কান্ডারী।
কেউবা আগে কেউবা পরে যেতে হবে পরপাড়ে,
পুঁজি সঞ্চয় করি তাহারী তরে,
আমল সঠিক হলে পাবি দ্বীনের নবীর দেখা,
না হয় ললাট জুড়ে থাকবে সেথায় নরকের বাড়ি লেখা,
সঠিক পন্থায় না চলিলে নরকে তুই যাবি,
সেথায় আছে অগ্নিদাহ ছাড় নাহি কেউ পাবি।
----মোঃ কামরুল হাছান
নীল শাড়ি –নীল টিপ (কাল্পনিক মেয়ে)
তুমি নীল ছবি, নাকি নীলাঞ্জনা ,
নাকি হৃদয়ের কেনবাসে আঁকা,
আকাশের নীল থেকে আনা
ভেসে যাওয়া এক প্রতিচ্ছবি,
মনে হয় ছুঁয়ে দেখি একবার।
মনে হয় তুমি নীল থেকে এনেছ সব,
গোলাপের পাপড়ী ঝরানো ভালোবাসা।
সবার মাঝে ভিলিয়ে দিবেবলে,
তাইতো তোমাকে নীল শাড়ী-নীল টিপে,
মানিয়েছে বেশ।
মনে হয় যেন আকাশ থেকে মাটিতে,
নেমে আশা এক নীল পরী।
মনে হয় যেন প্রকৃতির মাঝে সবুজ ঘাসে ,
মিশে যাওয়া এক বনলতাসেন।
মনে হয় যেন গোলাপের ডালে বসা,
এক ফুটন্ত গোলাপ ।
----মোঃ কামরুল হাছান
কবিতা
কে হবে মুসলিম কান্ডারী,
- আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাস
* আয় ফিরে আয়, মুসলিম দুনিয়া
বীর সালাউদ্দিন, আমির হামজা, হানযালা!
আলী হায়দার, উমর, অসি নিয়া
ওয়ালিদ, খালিদ, ভাঙ্গ রুদ্ধ তালা!!
মুসলিম জাহান নির্যাতিত নিপিড়িত অবরুদ্ধ,
এজিদ শাসক ভন্ড আরব, নিরব জাতি সংঘ!
লাশের মিছিল চলে ফিলিস্তিন কাশ্মীর
মুসলিম নিধনে কাঁপে আরশ অস্থির!
ধর্ষিতা মুসলিম নারী করে আহাজারি
কে, আছ বলো, মুসলিম জাতির কান্ডারী?
হুশিয়ার সাবধান:-- !
কার আছে হিম্মত এ তরি ডুবাবার?
আহমদ তরি চলে সামাল, সামাল,
ইসলাম নিশান এ নৌকার শক্ত পাল!
আছে মুহাম্মদ (সঃ) কান্ডারী হাতে হাল!!

# উস্বর্গ: বিদ্রোহী কবি, সাম্যের কবি, প্রেমের কবি, গানের কবি, প্রাণের কবি, ইসলামের সুফি কবি, জাতীয় কবি - কাজী নজরুল ইসলাম- কে।আজ তাঁহার ওফাত দিবসে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করছি।।
★ সেই সাথে ফিলিস্তিন, ও কাশ্মীর বাসীদের মুক্তি কামনা করছি # - আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাস।

নারায়ণগঞ্জের বসুন্ধরায় শিল্প শ্রমিকদের স্বাস্থ্য উন্নয়নে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
নারায়ণগঞ্জ সংবাদদাতাঃযান্ত্রিক শিল্প পরিবেশে উৎপাদন কার্যক্রমের নিয়ম শাসিত শিল্প শ্রমিক ভাইদের মানুষিক সত্বা অগোচরে অসময়ে ক্ষয়ে যাওয়া আজ স্বাভাবিক বাস্তবতা হিসেবে গৃহীত হয়েছে।অথচ মানসিক সত্তা মেধা ও বাহ্যিক আচরণে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক।উৎপাদনশীল কারখানার কর্মরত কর্মীও শ্রমিক ভাইদের জন্য তা সমাধিক প্রযোজ্য। নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জে অবস্থিত বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ককমপ্লেক্স লিমিটেড (বিআইসিএল) এ শ্রমিক ভাইদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন এজন্য প্রায় প্রতিটি সপ্তাহে শ্রমিকদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়। এখানকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনেকটা "মৌলিক ধর্মী"যা শীতলক্ষ্যা নদীর উভয় পাড়ে অবস্থিত শত শত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের একটিতেও বিদ্যমান নেই বলে অবগত হওয়া যায়। বিআইসিএলের অভ্যন্তরে যে সাংস্কৃতিক বা সঙ্গীতানুষ্ঠান হয়ে থাকে তার গান, সুর, কণ্ঠ, নৃত্য এবং বাদ্যযন্ত্র সবই পরিবেশন করে থাকেন এ মিলের কর্মরত শ্রমিকও কর্মচারীবৃন্দ।এমনকি বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যান্ডের থিম সঙ্গীত "উদযাপন, উদযাপন, উদযাপন ওরে কিসের " এটিও তাদের সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রণয়ন। যেখানে আধ্যাত্মিক, দেশাত্মবোধক প্রভৃতি প্রকরণে যে গীত সম্ভার ফুলের সৌরভ শ্রমিকদের মনে নতুন করে উদ্দীপনার সৃষ্টি করে; তার জন্য বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেড এর মানব সম্পদ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (ইডি) আমজেদ হোসেন আরজুর পরিকল্পনা ও উপাস্থাপনায় একটি সাংস্কৃতিক বৃত্ত তৈরি হয়েছে।বসুন্ধরা সাংস্কৃতিক বৃত্ত বছরের জাতীয় দিনগুলো বসুন্ধরা সিমেন্টের ফ্লাগশীল ধারণ করে উদযাপিত হয়ে থাকে। যন্ত্র দানবের ফলে জীবনের প্রতিটি দিন কাটিয়ে ও শ্রমিক ভাইয়েরা যে হাসতে জানে, উপভোগ করতে ভালোবাসে, এমনকি সাংস্কৃতিক সৃজনশীল ভূমিকাও রাখতে পারে বোদ্ধা ও মুফতি মন্ডলীর কাছে তা বিস্ময সংঙ্কার করেছে। বাংলাদেশের প্রতিটি বৃহদায়তন শিল্প প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করলে শ্রমের উৎপাদনশীলতা,শিল্প মালিক- শ্রমিক সম্পর্ক সর্বোপরি,উৎকর্ষ মণ্ডিত পণ্য উৎপাদন আরো সহজতর হবে এমন মনোভব ব্যক্ত করেন বসুন্ধরা সিমেন্ট কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এম জেড হোসেন আরজু।
গতকাল রাতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জে বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেড-এর তয় তলার কনফারেন্স রুমে" হৃদয়ে সায়েম সোবাহান" প্রতিপাদ্য নিয়ে শিল্প শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বসুন্ধরা সিমেন্ট তুলনাহিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিঃ এর মানব সম্পদ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান(ইডি) এম জেড হোসেন আরজু।প্রশাসন বিভাগের নিরাপত্তা শাখার প্রধান মোঃ শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার ১৯ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাগর মোঃ ফয়সাল ও উপজেলা শ্রমিক নেতা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ রাফিয়ান আহমেদ,সহঃ প্রকৌশলী (সিভল) পিংকু কুমার কুন্ডু ও পাক্ষিক কৃষি বিপ্লব পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল আলোর বাণীর সম্পাদক ও প্রকাশক এম এ কাইয়ুম চৌধুরী। মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন বসুন্ধরা সাংস্কৃতিক বৃত্তের নিয়মিত শিল্পী মাহবুবুর রহমান রানা,রিপন বাউলা, সাইদুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ,রংধনু সঙ্গীত একাডেমীর শিল্পী মিন্টু ও রনি মিয়া।
নারায়ণগঞ্জ সংবাদদাতাঃযান্ত্রিক শিল্প পরিবেশে উৎপাদন কার্যক্রমের নিয়ম শাসিত শিল্প শ্রমিক ভাইদের মানুষিক সত্বা অগোচরে অসময়ে ক্ষয়ে যাওয়া আজ স্বাভাবিক বাস্তবতা হিসেবে গৃহীত হয়েছে।অথচ মানসিক সত্তা মেধা ও বাহ্যিক আচরণে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক।উৎপাদনশীল কারখানার কর্মরত কর্মীও শ্রমিক ভাইদের জন্য তা সমাধিক প্রযোজ্য। নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জে অবস্থিত বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ককমপ্লেক্স লিমিটেড (বিআইসিএল) এ শ্রমিক ভাইদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন এজন্য প্রায় প্রতিটি সপ্তাহে শ্রমিকদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়। এখানকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনেকটা "মৌলিক ধর্মী"যা শীতলক্ষ্যা নদীর উভয় পাড়ে অবস্থিত শত শত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের একটিতেও বিদ্যমান নেই বলে অবগত হওয়া যায়। বিআইসিএলের অভ্যন্তরে যে সাংস্কৃতিক বা সঙ্গীতানুষ্ঠান হয়ে থাকে তার গান, সুর, কণ্ঠ, নৃত্য এবং বাদ্যযন্ত্র সবই পরিবেশন করে থাকেন এ মিলের কর্মরত শ্রমিকও কর্মচারীবৃন্দ।এমনকি বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যান্ডের থিম সঙ্গীত "উদযাপন, উদযাপন, উদযাপন ওরে কিসের " এটিও তাদের সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রণয়ন। যেখানে আধ্যাত্মিক, দেশাত্মবোধক প্রভৃতি প্রকরণে যে গীত সম্ভার ফুলের সৌরভ শ্রমিকদের মনে নতুন করে উদ্দীপনার সৃষ্টি করে; তার জন্য বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেড এর মানব সম্পদ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (ইডি) আমজেদ হোসেন আরজুর পরিকল্পনা ও উপাস্থাপনায় একটি সাংস্কৃতিক বৃত্ত তৈরি হয়েছে।বসুন্ধরা সাংস্কৃতিক বৃত্ত বছরের জাতীয় দিনগুলো বসুন্ধরা সিমেন্টের ফ্লাগশীল ধারণ করে উদযাপিত হয়ে থাকে। যন্ত্র দানবের ফলে জীবনের প্রতিটি দিন কাটিয়ে ও শ্রমিক ভাইয়েরা যে হাসতে জানে, উপভোগ করতে ভালোবাসে, এমনকি সাংস্কৃতিক সৃজনশীল ভূমিকাও রাখতে পারে বোদ্ধা ও মুফতি মন্ডলীর কাছে তা বিস্ময সংঙ্কার করেছে। বাংলাদেশের প্রতিটি বৃহদায়তন শিল্প প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করলে শ্রমের উৎপাদনশীলতা,শিল্প মালিক- শ্রমিক সম্পর্ক সর্বোপরি,উৎকর্ষ মণ্ডিত পণ্য উৎপাদন আরো সহজতর হবে এমন মনোভব ব্যক্ত করেন বসুন্ধরা সিমেন্ট কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এম জেড হোসেন আরজু।
গতকাল রাতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জে বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেড-এর তয় তলার কনফারেন্স রুমে" হৃদয়ে সায়েম সোবাহান" প্রতিপাদ্য নিয়ে শিল্প শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বসুন্ধরা সিমেন্ট তুলনাহিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিঃ এর মানব সম্পদ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান(ইডি) এম জেড হোসেন আরজু।প্রশাসন বিভাগের নিরাপত্তা শাখার প্রধান মোঃ শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার ১৯ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাগর মোঃ ফয়সাল ও উপজেলা শ্রমিক নেতা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ রাফিয়ান আহমেদ,সহঃ প্রকৌশলী (সিভল) পিংকু কুমার কুন্ডু ও পাক্ষিক কৃষি বিপ্লব পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল আলোর বাণীর সম্পাদক ও প্রকাশক এম এ কাইয়ুম চৌধুরী। মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন বসুন্ধরা সাংস্কৃতিক বৃত্তের নিয়মিত শিল্পী মাহবুবুর রহমান রানা,রিপন বাউলা, সাইদুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ,রংধনু সঙ্গীত একাডেমীর শিল্পী মিন্টু ও রনি মিয়া।
কবিতা
"সহযাত্রী"
জীবন যেনো হয়ে উঠেছে এক অকুলে ভাসা তরি
আমরা দু জনেই যাত্রি, দাঁড় টানার কেউ নাই।
তোমার হাতেই ছেড়ে দিয়েছি হাল।
ক্ষতি নাই, অভিযোগ নাই।তুমি চালাও বেসামাল।
আমি যে তোমার অধীন, নিরুপাই আমি।
কুলের মুখে কালি লেপে কিনার খোঁজার ইচ্ছা তোমার নেই জানি।
বাতাসের উপর ভর করে আর ক,জন পায় কিনার।
ভালোবাসার জোর খাটালেই পাবে প্রেম মন্দিরের মিনার।
বলবে তুমি জোর নেই বাকী, সময় গিয়েছে বয়ে।
আমি বলি মিছে অজুহাতে নিয়তিকে নিয়েছ সয়ে।
তবু আশায় বুক বেঁধে চলেছি অজানার পথে।
না পাই কিনার দুঃখ নাই তাতে।
যদি এমন করে অকুলেও থাকো পাশে,
তবে মৃত্যুতে কি যায় আসে।।
ভয় শুধু হারানোর, যদি মাঝ দরিয়ায় ছেড়ে চলে যেতে চাও,
হয়তো তোমায় তুলবে অনেকে টেনে, কিন্তু আমি? কোন ঘাটে ভিড়াবো নাও।
আমি যে তোমার ভরসায় হেলায় মাড়িয়ে এসেছি অনেক পথ,
যত বেথাই দাও সইবো নিরবে, ছেড়ো নাকো শুধু হাত।।
-দিব্য জ্ঞান সাধক
৩০/০৫/২০১৯
কবিতা
শাকরাইল রাস্তার দূরাবস্থা
--আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাস (মালেক)
শাকরাইল হতে মাচাইন রাস্তা
যাতায়াতে দূরাবস্থা,
মানিকগজ্ঞের মানিক যারা
একবার নজর দেয়না তারা।
কত নেতা আইলো গেল
আমাদের ভাগ্য তেমনি রইলো,
ভোট এলে মায়া কাঁন্না
গদি পেলে খবর নেয়না।
দেশের যত লোকাল নেতা
শীত কালে ভিজায় কাঁথা,
সাতচল্লিশ বছর স্বাধীন হইছে
রাস্তা তেমনি কাঁচাই রইছে।
চলা কস্ট মিয়া পাড়া
দূর্গম গিরি মুন্সির চালা,
১৫-জানুয়ারি, ১৮ ইং সনে
আলোনের চালা ভেঙ্গে গেলে
রাস্তা গেছে পুকুর গর্ভে,
জনগণ আর কি করবে?
দেশে উন্নয়নের জোয়ার বয়ছে,
আমাদের কপাল কই গেছে?
সবিনয় জানাই, এই কবিতায়
মানিক গজ্ঞের ডি,সি 'র ঠায়,
রাস্তাটি যদি পাকা হয়,
এলাকার মানুষ শান্তি পায়।।
-------+++++----------+++++-------- #
লোকেশন:মানিকগঞ্জ, শিবালয় উপজেলার
৭ নং, শিমুলিয়া ইউনিয়ন - এর
শাকরাইল থেকে মাচাইন পর্যন্ত রাস্তা।
কবিতা
"মোহ"
দীর্ঘ তেত্রিশ বছর পার হলো, তবু যেন সেই সতেরোতেই থেমে আছি।
দায়িত্ববোধ কিছুটা বেড়েছে, কিছু অনুভতি ফেকাসে হয়ে গেছে ঠিকই,
কিন্তু তাতে কি! টিন এজ এর ডানটিটে পনায় মাততে তো সেই জোরই মনে।এ কিসের জোরে? খামখেয়ালির? না কি তোমার ভালোবাসার?নিত্য দিনের কর্মব্যস্ততা, সাংসারিক দৈন্য দশা, দ্রব্যের উর্দ্ধ গতি, সীমিত আয়এসব কি অস্বীকার করার মত? কেউকি পেরেছে এ চিরন্তন সত্য থেকে বেঁচে বেড়াতে?কিন্তু এই আমিও তো ভিন্ন গ্রহের জীব নয়। আমাকেও তো নিত্য নতুন প্রতিকুলতা পাড়ি দিতে হয়।তবু এতো আবেগ আসে কোথা থেকে? শরিরের জোর তো খাটার কথা নয়। তবে কি তোমার ভালোবাসার?মান অভিমান, ভুল বোঝাবুঝি, মুদু অপরাধ, বড় রাগারাগি এছাড়াও তো আকাশ সমান দুরুত্ব।যেন রেল লাইনের দুটি অংশ, যা দূর্ঘটনা ছাড়া এক হবার নয়। অন্য গ্রহেই তো তোমার বাস।কিন্তু কোন কিছুতেই তো শেষ করে আবার শুরু করা হয় না। সেই ওখানেই তো আটকে আছি।এ কিসের আশায়, কোন পরিনয়ের জন্যে? না কি শুধুই তোমার ভালোবাসার?
সেই প্রথম বেলার অনুভতি, সেই ছেলে মানুষি,সেই রঙ্গিন সপ্ন, সেই স্বাধ।সবইতো আছে। সেই তুমিও তো না থেকেও আছো, একটা কাঁচের দেয়ালের ওপারে।অন্তত চিন্তা ধারার, ভাবনা গুলোর, তো একটুু বয়স বাড়ার কথা। সেগুলোও তো ওখানেই থেমে আছেকিন্তু তা কি আজো থাকার কথা? বয়স যে তেত্রিশ পার। তবে কি সব দায় তোমাার ভালোবসার?
-দিব্য জ্ঞান সাধক
কবিতা
নূর নবী
আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাস
------------------------------ -
জন্মেছে আজ নূর মোহাম্মদ
মরুর দুলাল হয়ে
সেযে আমার কান্ডারী দাতা
জানাই সবারে।
ডাকিছে পাখি হাসিছে উষা
নিখিল ভুবন মাতোয়ারা
সাঁজিছে ধরণী নতুন সাঁজে
তাঁর ই জয়গানে।
রাজাধিরাজ পরশ মণি
সেযে আমার ধ্যায়ানের ছবি
সেই আমার নূর নবী
সুখে দুঃখে কাছে পাই যারে।
কবিতা
ভবে ভজিয়া ভুল
হারাইও না আপন কুল,
ভাবিয়া করিও ভাব,
এ ভব সংসারে।
মাতিয়া কামের আশে
দিলে মন হেলায় হেসে,
আঘাত পেয়ে যে শেষে
ছুটিবে পাগল বেশে
না পাবে কিনার কুল,
না হইবে সফল কাম
হইবে জাতের বদনাম
লাভের চেয়ে ক্ষতিই পাবে
হারাবে আসলের মূল।।
কবিতা
১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বরের পড়ন্ত বিকেলে
- এম জেড হোসেন আরজু
ডুবন্ত সূর্যকে স্বাগত জানানো
আসরের করুণ আযান,প্রকৃতির প্রাণের তান।
বেহালা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে বাজান!
১৯৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বরে ঢাকাতে ধ্বনিত আসরের আযান!
আমি শুনেছি মার্ক টালির ভিডিও রেকর্ডে সে সূর।
এক দিকে রক্তের ফোরাত নদী, আরেক পাশে ধ্বংসের ছাইভস্ম তুর
ঢেউ-এর মত বাতাসে ধেয়ে গড়েছিল আনন্দ-বেদনায় গোরস্থান।
ইতিহাস কেঁদেছিল আনন্দ-বেদনার চিৎকারে সেদিন
এখনও শোনা যায় সেখানে ধ্বনিরত মনের মুয়াজ্জিন;
যখন হৃদয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।
আজ বেদনায় ছুঁড়ে ফেলা সিরাজের নবাবী মুকুট
পলাশীর প্রান্তরে সযত্নে তুলে নিয়ে প্রতিরোধ হোক ভালবাসা-সংহতি-অধিকার লুট।
আজ ১৬ ডিসেম্বর;শ্রদ্ধা জানাই চোখের পানিতে হে আমার বাংলা অসংখ্য শহীদ বাজান।
কে অলক্ষ্যে আমাদের সোনার তরী সোনালী ধানে সাজান?
আজ ১৬ ডিসেম্বর ! রক্ত রোদনে গড়া বাংলার কারিগর ;
উদিত সূর্যের আলোতে আনন্দিত বাংলাদেশের প্রতিটি ঘর।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে বসুন্ধরা সিমেন্টের নির্মাণ শিল্পীদের দক্ষতা উন্নয়ন শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

এম এ কাইয়ুম চৌধুরী, নারায়নগঞ্জ থেকে ফিরেঃ বসুন্ধরা সিমেন্ট দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যান্ড হওয়া স্বত্বেও কারিগরি অদক্ষতা, সুষম মাত্রা ও সময়মতো না ব্যবহার করায় এর গুণগত মান অনেক সময় কিছুটা কম হলেও দেশের নামকরা অন্যান্য ব্যান্ডের চেয়ে কোন অংশে কম নয় বরং তা কয়েকগুণ বেশী।কেননা, এ কারখানায় ব্যবহার করা হয় বিশ্বমানের প্রযুক্তি।এছাড়া অত্যাধুনিক মেশিন ও কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ, সেরা ক্লিংকার দ্বারা সিমেন্ট তৈরি হওয়ায় বসুন্ধরা সিমেন্ট দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ব্যান্ড এমনটি দাবী করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিঃ-এর নির্বাহী পরিচালক (ইডি) বরেণ্য গীতিকার ও সুরকার কলামিস্ট এম জেড হোসেন আরজু।
"তুমুল উত্তেজিত বাংলাদেশ বসুন্ধরা সিমেন্টকে করেছে অকুন্ঠ গ্রান্ট;উন্নতির উচ্চ সড়কে অবস্থান করে চলেছে বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যান্ড " প্রতিপাদ্য নিয়ে গতকাল দুপরে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জে বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিঃ এর ৩য় তলায় কনফারেন্স রুমে শিবপুর, ঢাকা-১ অঞ্চলের ৬৫ জন ডিলার ও নির্মাণ শিল্পীদের মাঝে একদিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য এক মধ্যাহ্নভোজ ও রাফেল ড্র এর আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের সমন্বয়কারী প্রশাসন বিভাগের নিরাপত্তা শাখার সহঃ কর্মকর্তা মোঃ শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাণ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোঃ মুমিনুল ইসলাম, মার্কেটিং ডিভিশন ঢাকা-১ এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোঃ সাইফুল ইসলাম, মার্কেটিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার মোঃ আসাদুজ্জামান, মার্কেটিং বিভাগের এসিস্ট্যান্ট এক্সিকিউটিভ মোঃ ফারুক আহমেদ, টেকনিক্যাল সাপোর্টের দায়িত্বরত কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ও সেলিম রেজা।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল বিভাগের সহঃ প্রকৌশলী পিংকু কুমার কুন্ডু,অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগ্রত জনতা ২৪ ডটকম ও পাক্ষিক কৃষি বিপ্লব পত্রিকার মানিকগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা কৃষক সংগঠক এম এ কাইয়ুম চৌধুরী, নিরাপত্তা বিভাগের পরিদর্শক সার্জেন্ট (অবঃ) মোঃ ফারুক হোসেন, নিরাপত্তা সুপারভাইজার মোঃ আঃ লতিফ প্রমূখ।
পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন বরেণ্য গীতিকার ও সুরকার কলামিস্ট এম জেড হোসেন আরজু, মাহবুবুর রহমান রানা , রিপন বাউলা, হারুন অর রশিদ, সাইদুল ইসলাম, বংশী বাদক সমিত চন্দ্র বর্মণ,মোঃ আল-আমিন, দ্বীন ইসলাম, নৃত্য শিল্পী মোঃ ইকবাল হোসেন ও মোঃ মোশারফ হোসেন প্রমূখ।
সাহিত্য-সংস্কৃতি
Reviewed by স্বাধীন খবর
on
5:49 AM
Rating:
Reviewed by স্বাধীন খবর
on
5:49 AM
Rating:




No comments: