মানিকগঞ্জের পেঁয়াজ চাষীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাস শিবালয়(মানিকগঞ্জ)সংবাদদাতাঃ মানিকগঞ্জের পেঁয়াজ চাষী কৃষকরা পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন । পেঁয়াজ চাষের জন্য বিখ্যাত দেশের অন্যান্য জেলাগুলোর মধ্য়ে ঢাকা বিভাগের অন্যতম জেলা হচ্ছে মানিকগঞ্জ জেলা।অনুকূল আবহাওয়া আর ভালো পরিচর্যায় এখানে পেঁয়াজের ফলন ভালো হয়।আর এ কারনে মানিকগঞ্জ জেলার ৭ টি উপজেলার ৬৫ টি ইউনিয়নে ব্যাপকভাবে পেঁয়াজের আবাদ হয়।এর মধ্যে শিবালয়,ঘিওর,দৌলতপুর, হরিরামপুর ও সিংগাইর উপজেলায় পেঁয়াজের আবাদ বেশী হয়।তাই চলতি মৌসুমে পেঁয়াজ চাষাবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন এই এলাকার কৃষকরা । সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়,অধিকাংশ এলাকার পেঁয়াজ চাষীরা জানান,পেঁয়াজ চাষে ব্যায় বেশী হলেও পেঁয়াজের উৎপাদন ভাল হলে অধিক মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হলেও পার্শবর্তী দেশ মিয়েনমার ও ভারত হতে পেঁয়াজ আমদানী করার কারনে বাজার দর নিয়ে হতাশার অভিমত ব্যক্ত করেছেন অনেকেই । তবে এবার ভারত ও মিয়েনমার হতে পেঁয়াজ না আশায় পেঁয়াজের দাম ভাল পাওয়ায় তারা অনেকটা উৎসাহী হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।

ফলে এ কারনে এবার পেঁয়াজ আবাদে ঝুঁকছেন অধিকাংশ কৃষক। শিবালয় উপজেলার শিমুলিয়া ইউনিয়নের শাকরাইল গ্রামের কৃষক মোঃ আইয়ুব বিশ্বাস ও মবেদ আলী জানান ,চলতি মৌসুমে এক বিঘা (২৭ শতাংশ) জমিতে হালচাষ, বীজ, সার,কীটনাশক,পানি,সেচ, ও শ্রমিকের পারিশ্রমিক এবং অন্যান্য খরচ সহ প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যয় হচ্ছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রতি বিঘা জমি থেকে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ মণ উচ্চ ফলনশীল জাতের পেঁয়াজের ফলন হতে পারে।বাজার দর ভালো থাকলে মুনাফা ভালো হবে বলে আশাবাদ করেন তাঁরা।একই এলাকার আব্দুল মান্নান ও শাহজাহান বিশ্বাস জানান, প্রতি বছর পেঁয়াজের দানা বীজ প্রতি ১ কেজি ২ হাজার থেকে উচ্চ ফলনশীল দানা ৫ হাজার টাকা করে ক্রয় করতে হয়।যা প্রতি কেজি দানা বীজ থেকে যে চারা উৎপন্ন হয় তাতে গড়ে প্রতি ১ বিঘা পেঁয়াজ রোপন করা যায়।এ বছর পেঁয়াজের দানা বীজ দ্বিগুন দাম হওয়ায় খরচও বিঘা প্রতি দ্বিগুণ হবে বলে তারা জানান।সামনে মৌসুমে পেঁয়াজের দাম যদি কমে যায় তাহলে কৃষকদের মোটা অংকের লোকসান গুনতে হবে।তবে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র বলছেন ভিন্ন কথা । তাদের মতে,পরিবেশ অনুকূলে থাকলে এবার পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হবে এবং চাষীরা দাম ভাল পাবেন এমনটিই আশা করছেন তারা ।

ফলে এ কারনে এবার পেঁয়াজ আবাদে ঝুঁকছেন অধিকাংশ কৃষক। শিবালয় উপজেলার শিমুলিয়া ইউনিয়নের শাকরাইল গ্রামের কৃষক মোঃ আইয়ুব বিশ্বাস ও মবেদ আলী জানান ,চলতি মৌসুমে এক বিঘা (২৭ শতাংশ) জমিতে হালচাষ, বীজ, সার,কীটনাশক,পানি,সেচ, ও শ্রমিকের পারিশ্রমিক এবং অন্যান্য খরচ সহ প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যয় হচ্ছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রতি বিঘা জমি থেকে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ মণ উচ্চ ফলনশীল জাতের পেঁয়াজের ফলন হতে পারে।বাজার দর ভালো থাকলে মুনাফা ভালো হবে বলে আশাবাদ করেন তাঁরা।একই এলাকার আব্দুল মান্নান ও শাহজাহান বিশ্বাস জানান, প্রতি বছর পেঁয়াজের দানা বীজ প্রতি ১ কেজি ২ হাজার থেকে উচ্চ ফলনশীল দানা ৫ হাজার টাকা করে ক্রয় করতে হয়।যা প্রতি কেজি দানা বীজ থেকে যে চারা উৎপন্ন হয় তাতে গড়ে প্রতি ১ বিঘা পেঁয়াজ রোপন করা যায়।এ বছর পেঁয়াজের দানা বীজ দ্বিগুন দাম হওয়ায় খরচও বিঘা প্রতি দ্বিগুণ হবে বলে তারা জানান।সামনে মৌসুমে পেঁয়াজের দাম যদি কমে যায় তাহলে কৃষকদের মোটা অংকের লোকসান গুনতে হবে।তবে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র বলছেন ভিন্ন কথা । তাদের মতে,পরিবেশ অনুকূলে থাকলে এবার পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হবে এবং চাষীরা দাম ভাল পাবেন এমনটিই আশা করছেন তারা ।
কৃষি সংবাদ
Reviewed by স্বাধীন খবর
on
12:52 AM
Rating:
Reviewed by স্বাধীন খবর
on
12:52 AM
Rating:

No comments: